গান্ধী জী।
30 January 1948 (aged 78)
আজকের দিনে চলে গিয়েছিলেন জাতির জনক,
জন্ম কালীন ৭মে অবস্থিত বৃহস্পতির দশায় যেই বৃহস্পতি মৃত্যুকালীন ২ভাবে অবস্থান করেছিল।
জন্ম কালীন ৪থে অবস্থিত কেতুর দশায়, ৪ভাব বুকের নির্দেশ করে, প্রথম গুলিটা বুকেই আঘাত করেছিল।
জন্ম কালীন রবির অন্তর দশায়, যাহা ১২ ভাবে অবস্থিত ছিল।
এখানে গান্ধীজির মৃত্যুর জন্য ২,৭,১২ তিনটি ভাব কানেক্ট করেছিল।
নাথুরাম গডসের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন ব্রিটিশ শাসনবিরোধী অহিংস আন্দোলনের নেতা মহাত্মা গান্ধী। মৃত্যুর মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগেই কি তিনি তাঁর আশু পরিণতি টের পেয়েছিলেন?
দিল্লির বিড়লা হাউসে বাপুর (ভক্তরা মহাত্মা গান্ধীকে এই নামে সম্বোধন করতেন, যার অর্থ পিতা) জীবনের শেষ ৪৮ ঘণ্টায় এমন বেশকিছু অদ্ভুত নজির ছিল। ওই সময় তিনি কাছের ও প্রিয় মানুষদের ইঙ্গিতও দিয়েছিলেন, তিনি হয়তো তাঁদের মাঝে বেশি দিন নেই। নতুন একটি বইয়ে এমন দাবি করা হয়েছে।
বইটির নাম মাই এক্সপেরিমেন্ট উইদ গান্ধী। প্রমোদ কাপুরের লেখা এই বইয়ে মহাত্মার জীবনের এমন সব ঘটনার ওপর আলোকপাত করা হয়েছে, যে সম্পর্কে মানুষ খুব কমই জানে।
বইয়ে বলা হয়, ১৯৪৮ সালের ২৯ জানুয়ারি বিকেলে (হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়ার আগের দিন) গান্ধীজির কাছে আসে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় গৃহহারা একদল বিক্ষুব্ধ গ্রামবাসী। তারা অভিযোগ তোলে, তাদের ক্ষয়ক্ষতির জন্য গান্ধীই দায়ী। তাঁকে লক্ষ্য করে তারা বলে, ‘আপনি আমাদের শেষ করে দিয়েছেন। এখন আমাদের পরিত্রাণ দিন; আপনি তল্পিতল্পা নিয়ে হিমালয়ে চলে যান।’ সন্ধ্যায় তিনি তাঁর সার্বক্ষণিক সঙ্গী নাতনি মানুবিনকে বলেন, ‘ওই মানুষগুলোর করুণ কণ্ঠ ছিল ঈশ্বরের কণ্ঠের মতো। এটিকে তোমার ও আমার মৃত্যুর পরোয়ানা মনে করো।’
ওই ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মাথায় গান্ধীর কাছে আসেন ইন্দিরা, চার বছর বয়সী রাজীব গান্ধী; সঙ্গে জওহরলাল নেহরুর বোন হুথি সিং। গান্ধীর পায়ের ওপর কিছু ফুল রাখেন রাজীব। তখন তিনি কৌতুকের সুরে রাজীবকে তিরস্কার করে বলেন, ‘তোমরা এটি করবে না। কারণ, কেবল মৃত ব্যক্তির পায়ের কাছে মানুষ ফুল রাখে।’
৩০ জানুয়ারি সম্ভবত মৃত্যুর চিন্তা ঘিরে ধরেছিল গান্ধীকে। এদিন তিনি অন্তত দুবার নিজের মৃত্যুর প্রসঙ্গ টেনেছিলেন। কাশি বাড়লে তাঁকে পেনিসিলিন বড়ি সেবন করতে বলা হলে গান্ধী বলেন, ‘আমি যদি অসুখে মারা যাই…তোমরা বাড়ির ছাদে উঠে চিৎকার করে বলবে, আমি ভুয়া মহাত্মা ছিলাম। …আর যদি কোনো বিস্ফোরণ ঘটে বা কেউ আমাকে গুলি করে এবং কোনো আক্ষেপ না থাকে, তাহলে তোমরা বলবে, আমি ছিলাম সত্যিকারের মহাত্মা।’ সকালের নাশতা একাই তিনি গোসলখানার দিকে যাচ্ছিলেন। অথচ মানুবিনকে ছাড়া গান্ধী কোথাও যাননি। মানুবিন জানতে চাইলে জবাবে রবীন্দ্রনাথের একটি উক্তির কথা উল্লেখ করে গান্ধী বলেন, ‘একলা চলো, একলা চলো।’ আশ্চর্যজনক-ভাবে তাই হয়েছিল। গান্ধী প্রার্থনা সভার দিকে একাই হেঁটে যাচ্ছিলেন। সেটাই ছিল তাঁর জীবনের শেষ একলা চলা।
টাইমস অব ইন্ডিয়া।
২০১৪ সালের একটা আর্টিকেলের থেকে পেয়েছি আমি।
এবার আসি আমরা নাথুরাম গডসের কুন্ডলীতে, একটা জিনিস লক্ষ্য করার বিষয় যেটা বিজ্ঞ জ্যোতিষগণ নিশ্চই জানেন হয়তো, মিথুন রাশিতে মঙ্গলের অবস্থান অথবা মিথুন লগ্নে মঙ্গলের অবস্থান জাতককে এক্সট্রাঅর্ডিনারী ব্রেইন পাওয়ার দিয়ে থাকে, যার ফলে এমনটাই বেশী হয়ে থাকে মানুষ ভুল পথে চালিত হয়ে যায়। স্পইল্ড টেলেন্ট হয়ে যায় অনেক সময় দেখা যায়, কিন্তু প্রপার গুইডেন্স পেলে এইসকল জকতদের ধরে রাখা মুশকিল হয়ে যায়।
গডসের মিঠুন লগ্ন আর লগ্নে মঙ্গলের অবস্থান, নাথুরাম গডসে ছিলেন একজন উচ্চ শ্রেণির ব্রাহ্মণ। হিন্দু ইতিহাস ও শাস্ত্র এবং তদানীন্তন ভারতীয় রাজনীতি সম্পর্কে ছিল তার গভীর জ্ঞান। উনি যেমন মানুষ হোক না কেন, কোনো মানুষকে শেষ করে দেওয়া একটা অপরাধ আর সেটা উনি করেছিলেন। গডসের জীবনী আমি যতবার পড়েছি ততবার অবাক হয়েছি, এমন একজন শিক্ষিত নরম মনের মানুষের হাতে কি করে হত্যা হতে পারে। প্রশ্ন মনে থেকেই যাবে।
এবার আসি আমরা চার্লস সভরাজের জন্ম কুন্ডলীতে, মিথুন লগ্ন আর লগ্নে মঙ্গল, ব্যাংককে জন্ম একজন অতি শিক্ষিত সবরাজ বিকিনি কিলার বলে পৃথীবী বিখ্যাত।
ওসামা বিন লাদেন, মিথুন রাশিতে মঙ্গলের অবস্থান।
ওসামা বিন লাদেন ইকোনমিক্স এবং ব্যাবসায় প্রসাশনের উপর পড়াশুনা করেন কিংন্স আব্দুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে। এখান থেকে তিনি কৃতিত্বের সাথে পাশ করে ইন্জিনিয়ারং এর উপর পড়াশুনা করেন কিন্তুু ৩ য় বছরে তিনি পড়াশুনা বাদ দিয়ে ইসলাম ধর্মের উপর গবেষনা করেন এবং লেখালিখি শুরু করেন। যুক্তরাষ্ট্রের গর্বের প্রতীক টুইন টাওয়ার ধ্বংসের একমাত্র কারিগর উনি।
লালু প্রসাদ যাদবের মিথুন রাশিতে মঙ্গলের অবস্থান।
পশুখাদ্য কেলেঙ্কারি মামলায় বিহারের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও বিহারের রাষ্ট্রীয় জনতা দলের (আরজেডি) প্রধান লালু প্রসাদ যাদব দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
এবার দেখে নিই আমরা কিছু ভালো মানুষের জীবনী, যারা সমাজের বা জাতির উপকারের কাজে লেগেছিল।
পাবলো পিকাসো।
মিঠুনে মঙ্গল।
যাঁকে গর্ভে ধারণ করে স্পেন ধন্য হয়নি, বরং বিখ্যাতও হয়েছে,যাঁকে আশ্রয় দিয়ে ফ্রাঞ্চও কিছুটা গর্ব করাটাই স্বাভাবিক। সেই পাবলো পিকাসোর কথাই বলছি।
উইলিয়াম শেক্সপিয়র।
মিঠুনে মঙ্গল।
বিশ্বের ইতিহাসে উইলিয়াম শেক্সপিয়র এক বিস্ময়। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নাট্যকার-যার সৃষ্টি সম্বন্ধে এত বেশি আলোচনা হয়েছে, তার অর্ধেকও অন্যদের নিয়ে হয়েছে কি না সন্দেহ।
মঙ্গলের ঘরে বুধ অথবা বুধের ঘরে মঙ্গল অথবা মঙ্গল আর বুধের যোগসূত্র যদি ঘটে জন্ম কুন্ডলীতে তাহলে জাতকের চিন্তা ভাবনা, মানসিকতা বা ইমপ্লিমেন্ট করার ইচ্ছে সমাজের আরোও হাজার জনের থেকে একদম আলাদা হবে।
মিলিয়ে নেবেন।